চিকিৎসা বিজ্ঞানের ইতিহাস।

জীব জগতের স্বাস্থ্য সুরক্ষা, রোগ প্রতিরোধ ও নিরাময়ের জন্য সৃষ্টির আদি থেকে প্রকৃতিতে বিদ্যমান উদ্ভিদকুলের উপর মানুষ নির্ভর করে আসছে। প্রকৃতিই মানুষকে শিখিয়েছে বিভিন্ন অসুস্থতায় ও স্বাস্থ্য রক্ষায় উদ্ভিদের ব্যবহার। আদিকাল থেকে প্রকৃতিলব্ধ এই জ্ঞান স্বাভাবিক নিয়মে মানুষের কল্যাণে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, এখন বিশ্বের কমপক্ষে ৪০০ কোটি লোক ভেষজ চিকিৎসার উপর নির্ভরশীল।

আদিকালে ভেষজ চিকিৎসায় ঔষধি উদ্ভিদ যেভাবে ব্যবহার করা হতো, বর্তমান বিজ্ঞানের যুগে আধুনিক যন্ত্রপাতির মাধ্যমে তা আরও উন্নত উপায়ে ব্যবহার করা হচেছ। উদ্ভিদ প্রক্রিয়া হতে বা নির্যাস করে এর কার্যকরী উপাদান আলাদা করে ব্যবহারের ফলে রোগ প্রতিরোধ ও নিরাময় সহজতর হচ্ছে।

ঔষধি উদ্ভিদ ও ভেষজের ইতিহাসে লক্ষিত হয় যে, পৃথিবীর প্রথম মানব-মানবী আদম (আঃ) এবং হাওয়া বেহেস্তের মধ্যে ‘উদ’ গাছের পাতা ব্যবহার করে উদ্ভিদ ব্যবহারের সূচনা করেন (আল-কোরআন)। হযরত মুসা (আঃ) এর সময় নিম গাছের বিভিন্ন অংশ চর্ম রোগ আরোগ্যে ব্যবহার করা হতো। এবং হযরত মুহম্মদ (সঃ) বলেছেন, কালোজিরা মৃত্যু ব্যতীত প্রত্যেক রোগেই উপকারি (বুখারী, মুসলিম)।

গ্রীসে প্রথম প্রাতিষ্ঠানিক চিকিৎসা পদ্ধতির সূচনা হয়। গ্রীসের আরবী নাম ইউনান। এ কারণে এ চিকিৎসা পদ্ধতি সরাসরি ইউনানী পদ্ধতি হিসাবে পরিচিত হয়ে ওঠে। ইউনানী চিকিৎসা বিজ্ঞানের মূল হাকিম ইসকালিবুস (ইসক্লেপিয়াস) হযরত ইদ্রিস (আঃ) এর নিকট চিকিৎসা বিদ্যা আয়ত্ব করেন এবং জন্মভূমি গ্রীসে প্রত্যাবর্তন করেন। তিনি তন্ত্রমন্ত্র এবং তাবিজ কবজের পরিবর্তে স্থানীয় গাছ গাছড়া, লতাপাতা, জড়িবুটি ইত্যাদি দিয়ে চিকিৎসা শুরু করেন এবং যথেষ্ট সফলতা অর্জন করেন। হাকিম ইসকালিবুসের কন্যা হাইজিয়া স্বাস্থ্য সংক্রান্ত বিদ্যা ও প্রক্রিয়ায় যথেষ্ট সফলতা অর্জন করেছিলেন। সে সম্মানে আজও চিকিৎসা বিজ্ঞানে হাইজিন একটি পাঠ্য বিষয় হিসাবে গণ্য।

হাকিম ইসকালিবুসের মৃত্যুর প্রায় চারশত বছর পর তাঁরই বংশোদ্ভুত হাকিম শোকরাত (হিপোক্রিটাস) চিকিৎসা বিজ্ঞানের ওপর আরোপিত সকল বিধিনিষেধের বেড়াজাল ভেঙ্গে সকল চিকিৎসকের জন্যে একটি শপথনামা প্রণয়ন করেন, যা আজও সম্মানের সঙ্গে পঠিত এবং পালিত হয়। তিনি চিকিৎসা বিজ্ঞানের যাবতীয় বিষয়বস্তু লিপিবদ্ধ ও সংরক্ষণ করা শুরু করেন।

হাকিম জালিনুসের (গ্যালেন) সময়ই চিকিৎসা বিজ্ঞানের উল্লেখযোগ্য উন্নতি সাধিত হয়। জালিনুস বা গ্যালেন উল্লেখ করেন যে, অসুস্থতা-নিরোধ এবং আরোগ্য প্রদানে তাঁর আধ্যাত্মিক শক্তি রয়েছে। তিনি উল্লেখ করেন যে, সৃষ্টিকর্তা মানুষের ব্যবহারের জন্য উদ্ভিদজগৎ সৃষ্টি করেছেন। তিনি আরও উল্লেখ করেন যে, সৃষ্টিকর্তাই এমন সকল চিহ্ন দিয়ে দিয়েছেন যার দ্বারা কোন্ উদ্ভিদ কোন্ কাজে (রোগে) লাগবে তা বোঝা যায়।

চিকিৎসা বিজ্ঞানের ইতিহাসকে মোটামুটি নিম্মোত্ত শ্রেণীতে ভাগ করা যায়ঃ
১. প্রাগৈতিহাসিক যুগ।
২. ঐতিহাসিক যুগ।
৩. বিজ্ঞানমুখী যুগ।
৪. বৈজ্ঞানিক যুগ।
৫. আধুনিক বিজ্ঞানের স্বর্ণযুগ।

১. প্রাগৈতিহাসিক যুগ।
প্রাগৈতিহাসিক যুগ ছিল কুসংস্কারে পরিপূর্ণ। রোগের কারণ সম্বন্ধে তখনকার সময়ের মানুষ অবহিত ছিল না। তখনকার সময়ে মনে করা হত অলৌকিক কোন শক্তির প্রভাবে অর্থাৎ ভূত-প্রেত, দৈত্য-দানব প্রভৃতি অশরীরী শক্তির প্রভাবেই রোগ সৃষ্টি হয়। যেহেতু অশরীরী বা অশুভ শক্তির প্রভাবে মানুষ রোগাক্রান্ত হয় তাই যথোপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ দ্বারা মানুষ ঐ অশুভ শক্তিকে দূরীভূত বা বিতাড়িত করার প্রচেষ্টা চালায়। তখনকার দিনে মূলত ধর্মযাজকরাই ঝাড়-ফুক, তন্ত্রমন্ত্র, তাবিজ, কবজ, মাদুলী প্রভৃতি দ্বারা চিকিৎসা কার্য পরিচালনা করতেন।

২. ঐতিহাসিক যুগ।
ক. হিপোক্রেটিস যুগের চিকিৎসা।
খ. প্লাটোর যুগের চিকিৎসা।
গ. এরিষ্টটলের যুগের চিকিৎসা।
ঘ. গ্যালেনের যুগের চিকিৎসা।
ঙ. ভারতীয় চিকিৎসা।
চ. আরব্য চিকিৎসা (ইবনে সিনা)।
ছ. প্যারাসেলসাসের যুগের চিকিৎসা।
জ. মেসমারের যুগের চিকিৎসা।

৩. বিজ্ঞানমুখী যুগ।
বিজ্ঞানমুখী যুগে প্রি-মেডিকেল বিষয় রসায়ন, পদার্থবিদ্যা, জীববিদ্যা, উদ্ভিদবিদ্যা প্রভৃতির উন্নতি ঘটে। হিপোক্রেটিসের বিসদৃশ বিধান এই সময়েই প্রতিষ্ঠিত হয়, যাহা বর্তমানে এলোপ্যাথিক চিকিৎসা নামে পরিচিত। এই সময়ে তিন ধরনের চিকিৎসা পদ্ধতি প্রতিষ্ঠা লাভ করে-এলোপ্যাথিক, আয়ুর্বেদীয় ও ইউনানী। একমাত্র রাষ্ট্রীয় সাহায্যপুষ্ট এলোপ্যাথিক চিকিৎসাই বিজ্ঞানমুখী হইয়া শ্রেষ্ঠ আসন লাভ করে।

৪. বৈজ্ঞানিক যুগ।
এই যুগে চিকিৎসা বিদ্যার ব্যাপক উন্নতি ঘটে এবং কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ আবিস্কারের ফলে এক বিপবাত্মক পরিবর্তন সাধিত হয়। লুইপাস্তরের জীবাণু আবিস্কার, কক কর্তৃক যক্ষ্মার জীবাণু আবিস্কার, আইজ্যাক নিউটনের পদার্থবিদ্যায় গুরুত্বপূর্ণ কিছু আবিস্কার, রসায়ন, জীববিদ্যা ও উদ্ভিত বিদ্যার ব্যাপক উন্নতি প্রভৃতি চিকিৎসা বিদ্যার উন্নতিতে যথেষ্ট প্রভাব বিস্তার করে। হিপোক্রেটিসের বিসদৃশনীতির চিকিৎসা রাষ্ট্রীয় সাহায্যপুষ্ট হইলে ও সেই সাথে সাথে আয়ুর্বেদীয় ও ইউনানী চিকিৎসা প্রচলিত থাকে। অথচ হিপোক্রেটিসের অন্য দিকে সদৃশনীতির কোন উন্নতি সাধিত হয় নাই। তবে প্রচলিত শ্রেষ্ঠতম চিকিৎসা বলিতে শুধু এলোপ্যাথিক চিকিৎসাই প্রাধান্য লাভ করে।

৫. আধুনিক বিজ্ঞানের স্বর্ণযুগ।
ডাক্তার হ্যানিমান অষ্টাদশ শতাব্দীতেই হিপোক্রেটিসের প্রথম পদ্ধতি ব্যর্থ প্রমাণ করিয়া সদৃশ বিধানের সার্থকতা তুলিয়া ধরেন এবং রোগারোগ্য প্রাকৃতিক বিধানের আবিস্কার দ্বারা এক নবতর আরোগ্য কলার উদ্ভাবন করেন। এই চিকিৎসা পদ্ধতি হোমিওপ্যাথি নামে খ্যাত। এলোপ্যাথি চিকিৎসায় প্রকৃত আরোগ্য লাভে ব্যর্থতা এবং হোমিও চিকিৎসায় অর্থাৎ সদৃশ বিধানে রোগীর পূর্ণ সুস্থতা ও আরোগ্য লাভের ফলে হোমিও চিকিৎসা বিজ্ঞানের প্রসার বৃদ্ধি পাইতে থাকে। জার্মানী হইতে সারা বিশ্বে ধীরে ধীরে এর ব্যাপকতা বৃদ্ধি পায়। সৃষ্টি হয় চিকিৎসার এক নব দিগন্ত, প্রত্যয়দীপ্ত সম্ভাবনার যুগ। আধুনিক বিজ্ঞানের স্বর্ণযুগে বর্তমানে হোমিওপ্যাথি, এলোপ্যাথি, আয়ুর্বেদীয় ও ইউনানী এই চারটি চিকিৎসা পদ্ধতি প্রচলিত।

চিকিৎসাবিদ্যা অনেকগুলো শাখায় বিভক্ত। এগুলোকে তিনভাগে ভাগ করা যায়।

প্রাথমিক বা বেসিক- বেসিক শাখাগুলোর মধ্যে রয়েছে এনাটমী বা অঙ্গংস্থানতত্ত্ব, ফিজিওলজি বা শারীরতত্ত্ব, বায়োকেমিস্ট্রি বা প্রাণরসায়ন ইত্যাদি।

প্যারাক্লিনিক্যাল- প্যারাক্লিনিক্যাল শাখার মধ্যে অণুজীববিদ্যা, রোগতত্ত্ব বা প্যাথোলজি, ভেষজতত্ত্ব বা ফার্মাকোলজি অন্যতম।

ক্লিনিক্যাল- ক্লিনিক্যাল হলো প্রায়োগিক চিকিৎসাবিদ্যা। এর প্রধান দুটি শাখা হলো, মেডিসিন এবং শল্যচিকিৎসা বা সার্জারি।

আরও আছে ধাতৃ ও স্ত্রীরোগবিদ্যা, শিশুরোগবিদ্যা বা পেডিয়াট্রিক্স, মনোরোগবিদ্যা বা সাইকিয়াট্রি, ইমেজিং ও রেডিওলোজি ইত্যাদি। এগুলোর সবগুলোরই আবার বহু বিশেষায়িত্ব শাখা রয়েছে।

১. এনাটমি- এনাটমি হচ্ছে জীবের শারীরিক কাঠামো নিয়ে অধ্যয়ন সংক্রান্ত বিদ্যা । তাছাড়া ম্যাক্রোস্কোপিক বা গ্রস এনাটমি , সায়োটোলজি এবং হিস্টোলজিও তার সাথে সংশ্লিষ্ট বিষয়।
২. জৈব রসায়ন- জীবজন্তুর ক্ষেত্রে বিশেষ করে কাঠামোগত পদার্থের গঠন এবং কার্যকারিতা নিয়ে আলোচনা করে।
৩. বায়োমেকানিকস- বায়োমেকানিকস হল যান্ত্রিক পদ্ধতির দ্বারা জৈবিক পদ্ধতির কাঠামো এবং ক্রিয়াকলাপের অধ্যয়ন সংক্রান্ত বিদ্যা।
৪. বায়োস্ট্যাটিক্স- বায়োস্ট্যাটিক্স হল জীববিজ্ঞান এর বিস্তৃত প্রয়োগ । বায়োস্ট্যাটিক্সের জ্ঞান চিকিৎসা গবেষণার পরিকল্পনা, মূল্যায়ন এবং ব্যাখ্যার জন্য অপরিহার্য। এটি মহামারীবিদ্যা এবং প্রমাণ ভিত্তিক ঔষধের জন্যও মৌলিক বিষয় হিসাবে কাজ করে।
৫. জীবজগতবিজ্ঞান- এটি আন্তঃসম্পর্কিত একটি বিজ্ঞান যা জৈবিক পদ্ধতিগুলি অধ্যয়ন করার জন্য পদার্থবিজ্ঞান ও শারীরিক রসায়ন পদ্ধতির সাহায্য নিয়ে থাকে।
৬. কোষবিদ্যা- এটি পৃথক কোষগুলির মাইক্রোস্কোপিক গবেষণা সংক্রান্ত বিদ্যা ।
৭. ভ্রূণবিদ্যা- এটি কী করে ভ্রূণের বিকাশ ঘটে তা নিয়ে গবেষণা সংক্রান্ত বিদ্যা । ১৮৮৫ সালে লুই পাস্তুর তার পরীক্ষাগারে ভ্রূণবিদ্যা নিয়ে প্রথম গবেষণা করেছিল।
৮. এন্ডোক্রিনোলজি- এটি হরমোন এবং পশুদের সমগ্র শরীর জুড়ে তাদের প্রভাব নিয়ে অধ্যয়ন সংক্রান্ত বিদ্যা ।
৯. মহামারীবিদ্যা- মহামারী রোগের প্রক্রিয়ায় জনসংখ্যাতাত্ত্বিক গবেষণা কাজে এই বিষয়টি ব্যবহৃত হয়, কিন্তু এটি শুধু মহামারী গবেষণা কাজের মধ্যেই সীমিত নয়।
১০. জেনেটিক্স- জিন গবেষণা, জৈবিক উত্তরাধিকার এবং তাদের ভূমিকা নিয়ে আলোচনা করে।
১১. হিস্টোলজি- এটি আলোর মাইক্রোস্কোপি, ইলেক্ট্রন মাইক্রোস্কোপি এবং ইমিউনোহিসটোমমিশ্রিয়া দ্বারা জৈবিক টিস্যুর গঠনগুলির অধ্যয়ন সংক্রান্ত বিদ্যা।
১২. ইমিউনোলজি- ইমিউন সিস্টেম নিয়ে অধ্যয়ন সংক্রান্ত বিদ্যা , উদাহরণস্বরূপ, যা মানুষের মধ্যে সহজাত এবং অভিযোজিত ইমিউন সিস্টেম নিয়ে আলোচনা করে।
১৩. চিকিৎসা পদার্থবিদ্যা- চিকিৎসা ক্ষেত্রে পদার্থবিজ্ঞানের নীতির প্রয়োগগুলি নিয়ে আলোকপাত করে।
১৪. মাইক্রোবায়োলজি- এটি প্রোটোজোয়া, ব্যাকটেরিয়া, ফাঙ্গি এবং ভাইরাস সহ সুক্ষতত্ত্ব নিয়ে অধ্যয়ন সংক্রান্ত বিদ্যা।
১৫. আণবিক জীববিদ্যা- জেনেটিক উপাদান এর প্রতিলিপি এবং অনুবাদ প্রক্রিয়ার আণবিক ভিত্তি নিয়ে অধ্যয়ন সংক্রান্ত বিদ্যা ।
১৬. স্নায়ুবিজ্ঞান- এটি স্নায়ুতন্ত্রের গবেষণার সাথে সম্পর্কিত বিজ্ঞানগুলির অন্তর্ভুক্ত। স্নায়ুবিজ্ঞান এর প্রধান আলোচ্য বিষয় হল মানব মস্তিষ্ক এবং মেরুদণ্ড। স্নায়ুবিদ্যা, নিউরো-সার্জারি এবং মানসিক রোগ সংক্রান্ত বিষয়গুলো স্নায়ুবিজ্ঞান এর অন্তর্ভুক্ত ।
১৭. পুষ্টি বিজ্ঞান- (তাত্ত্বিক ফোকাস) এবং ডাইটিটিক্স (বাস্তব ফোকাস) খাদ্য এবং পানির সাথে স্বাস্থ্য, রোগের সম্পর্ক নিয়ে আলোকপাত করে। চিকিৎসা পুষ্টি থেরাপি মূলত ডায়েটিশিয়ান দ্বারা পরিচালিত হয় এবং বিভিন্ন রোগ যেমন ,ডায়াবেটিস, কার্ডিওভাসকুলার রোগ, ওজন এবং খাবার গ্রহণের মাধ্যমে যে রোগ হয়, এলার্জি, অপুষ্টি, এবং নিউপ্লাস্টিক রোগের জন্য নির্দেশনা দেয়া হয়।
১৮. প্যাথলজি- এটি রোগের কারণ, কোর্স, অগ্রগতি এবং তার রেজোল্যুশন নিয়ে গবেষণা সংক্রান্ত বিদ্যা ।
১৯. ফার্মাকোলজি – এটি মূলত ড্রাগ এবং তাদের কর্ম প্রণালী নিয়ে পর্যালোচনা করে ।
ফোটোবায়োলজি- এটি non- ionizing এর বিকিরণ এবং জীবন্ত প্রাণীর মধ্যে পারস্পরিক ক্রিয়া নিয়ে অধ্যয়ন সংক্রান্ত বিদ্যা ।
২০. শারীরবৃত্তীয়- শরীরের সাধারণ কাজ এবং অন্তর্নিহিত নিয়ন্ত্রক প্রক্রিয়া নিয়ে গবেষণা সংক্রান্ত বিদ্যা ।
২১. রেডিওবায়োলজি- আয়নীকরণ , বিকিরণ এবং জীবন্ত প্রাণীর মধ্যে পারস্পরিক ক্রিয়া সম্পর্কিত গবেষণা সংক্রান্ত বিদ্যা ।
২২. বিষক্রিয়াবিদ্যা- এটি ওষুধ এর বিষাক্ত এবং বিপজ্জনক প্রভাব নিয়ে গবেষণা সংক্রান্ত বিদ্যা।

সাম্প্রতিক পোস্ট