Skeletal System





The skeletal system is your body’s central framework. It consists of bones and connective tissue, including cartilage, tendons, and ligaments. It’s also called the musculoskeletal system.

It is the body system composed of bones, cartilages, ligaments and other tissues that accomplish essential functions for the human body.

Bone is a specialized type of connective tissue.

The axial skeleton, comprising the spine, chest and head, contains 80 bones. The appendicular skeleton, comprising the arms and legs, including the shoulder and pelvic girdles, contains 126 bones, bringing the total for the entire skeleton to 206 bones.

There are 22 bones in the skull. Including the bones of the middle ear, the head contains 28 bones.
Cranial bones (8)
Occipital bone
Parietal bones (2)
Frontal bone
Temporal bones (2)
Sphenoid bone (sometimes counted as facial)
Ethmoid bone (sometimes counted as facial)

2. Facial bones (14)
Nasal bones (2)
Maxillae (upper jaw) (2)
Lacrimal bone (2)
Zygomatic bone (cheek bones) (2)
Palatine bone (2)
Inferior nasal concha (2)
Vomer (1)
Mandible (1)

3. Middle ears (6 bones in total, 3 on each side)
Malleus (2)
Incus (2)
Stapes (2)

Spine (vertebral column):
A fully grown adult features 26 bones in the spine, whereas a child can have 34.
Cervical vertebrae (7 bones)
Thoracic vertebrae (12 bones)
Lumbar vertebrae (5 bones)
Sacrum (5 bones at birth, fused into one after adolescence)
Coccygeal vertebrae/Cordal (1 bone)

Set of 4 bones at birth; some or all fuse together, but there seems to be a disagreement between researchers as to what the most common number should be. Some say the most common is 1, others say 2 or 3, with 4 being the least likely. It is counted as 1 in this article.

Chest (thorax):
There are usually 26 bones in the chest but sometimes there can be additional cervical ribs in humans. Cervical ribs occur naturally in other animals such as reptiles.

Hyoid bone (1)
Sternum (1 or 3)
Ribs (24, in 12 pairs)
Cervical ribs are extra ribs that occur in some humans.

Arm: There are a total of 64 bones in the arms.
Upper arm bones (6 bones in total; 3 on each side)
Humerus (2)
Pectoral girdle (shoulder)
Scapula (2)
Clavicles (2)

Lower arm bones (4 bones in total, 2 on each side) left bone
Ulna (2)
Radius (2)

Hand (54 bones in total; 27 in each hand)
Carpals (16 bones)
Scaphoid bone (2)
Lunate bone (2)
Triquetral bone (2)
Pisiform bone (2)
Trapezium (2)
Trapezoid bone (2)
Capitate bone (2)
Hamate bone (2)

শর্তাবলীশর্তাবলী
১। Dynamis – life energy, vital force. ১। ডায়নামিস – জীবন শক্তি, প্রাণশক্তি।
২। Potentized – usually refers to a substance prepared according to homeopathic pharmaceutical standards. This means that it has gone through serial dilution and succussion. ২। সম্ভাব্য – সাধারণত হোমিওপ্যাথিক ফার্মাসিউটিক্যাল স্ট্যান্ডার্ড অনুযায়ী প্রস্তুত পদার্থকে বোঝায়। এর অর্থ এটি সিরিয়াল হ্রাস এবং সংঘাতের মধ্য দিয়ে গেছে।
৩। Remedy – medicine, as in homeopathic remedy. ৩। প্রতিকার – ওষুধ যেমন হোমিওপ্যাথিক প্রতিকার হিসাবে।
৪। Succussion – the process of forcefully striking a homeopathic remedy against a firm surface. ৪। সাকাশন – একটি দৃঢ় পৃষ্ঠের বিরুদ্ধে একটি হোমিওপ্যাথিক প্রতিকার জোরপূর্বক আঘাত করার প্রক্রিয়া।
৫। Vital force – the energy that maintains life in the individual (see Organon aphorisms 9-12). ৫। অত্যাবশ্যক শক্তি – এমন শক্তি যা ব্যক্তির জীবন বজায় রাখে (দেখুন অর্গানন অ্যাফোরিজমস 9-12)।

Who we are and what we do.



SL Description of homeopathic ethics
১। পটভূমি।
হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা নীতিমালা হোমিওপ্যাথদের জন্যে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এটা প্রণয়ন ও প্রচলনের একটা পটভূমিকা আছে। ১৯৮৩ সালের ২৫ শে আগস্ট “ দি বাংলাদেশ গেজেট ” –এ THE BANGLADESH HOMOEOPATHIC PRACTITIONERS ORDINANCE, 1983 ( Ordinance no, XLI of 1983 ) প্রকাশিত হয়।

এ গেজেটের ৫৩১৫ পৃষ্ঠায় এ অর্ডিন্যান্সের ৩৪ সেকশনে বলা হয়েছেঃ “ Code of Ethics – A registered practitioner and listed Homoeopath shall abide by the Code of Ethics for Homoeopathic practitioners framed by the board and approved by the Government . ” অর্থাৎ বোর্ড কর্তৃক প্রণীত ও সরকার কর্তৃক অনুমোদিত চিকিৎসা নীতিমালা ( Code of Ethics ) সকল রেজিস্টার্ড ও তালিকাভুক্ত হোমিওপ্যাথগণকে মেনে চলতে হবে। এখানে বোর্ড বলতে “ বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক বোর্ড ” ( সাবেক “ বোর্ড অভ হোমিওপ্যাথিক সিস্টেম অভ মেডিসিন ” ) – কে বুঝানো হয়েছে।

ইতোমধ্যে বোর্ড কর্তৃক উক্ত চিকিৎসা নীতিমালা প্রণীত ও প্রকাশিত হয়েছে । বোর্ড কর্তৃক প্রকাশিত “ বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক পত্রিকা ” – এর সেপ্টেম্বর, ১৯৮৫, ২য় বর্ষ, ৩য় সংখ্যায় বোর্ডের রেজিস্টার মোঃ ফজলুর রহমান ভূঁয়া এ বিষয়ে নিম্নোক্ত বিজ্ঞপ্তি জারি করেছেন –

“ এই মর্মে সকল রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকদের জ্ঞাতার্থে জানানো যাইতেছে যে, হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক অর্ডিন্যান্স ১৯৮৩- এর ৩৪ নং ধারা অনুযায়ী বোর্ড কর্তৃপক্ষ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকদের কর্তব্য ও দায়িত্ব বিষয়ক নিয়মাবলী সম্বলিত ‘ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা নীতিমালা ’ নামক একটি পুস্তিকা রচনা করিয়াছেন। উক্ত পুস্তিকায় উল্লেখিত নীতিমালার শর্তাদি লঙ্ঘনকারীর জন্য এক হাজার টাকা জরিমানা ও এক বৎসরের কারাদণ্ডসহ রেজিস্ট্রেশন বাতিলের বিধান রহিয়াছে। ”

“ এমতাবস্থায় উক্ত পুস্তিকার প্রতি কপির জন্য ছয় টাকা ব্যাংক ড্রাফ্‌ট বোর্ডে প্রেরণ করিয়া কপি সংগ্রহ করতঃ হোমিও বিধানসমূহ পালন করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা যাইতেছে। ”

উক্ত পুস্তিকার ১ পৃষ্ঠার শেষে লেখা তথ্য থেকে দেখা যায় যে, ১৯৮৪ ইং সালের ২০ শে ডিসেম্বর তারিখে অনুষ্ঠিত বোর্ডের ষষ্ঠ সভায় বোর্ড কর্তৃক প্রণীত এ পুস্তিকাটা অনুমোদিত হয়। তাছাড়া এ পুস্তিকার প্রচ্ছদে উল্লেখ রয়েছে যে, এটার প্রকাশ কাল ১৯৮৫ ইং সাল।

“ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকদের কর্তব্য বিষয়ক নিয়মাবলী ১৯৮৩ ইং সনের ২৫শে আগস্ট প্রকাশিত বাংলাদেশ গেজেটের অর্ডিন্যান্স ( No XLI, 1983 ), সেকশন ৩৪, পৃষ্ঠা ৫৩১৫ এর সার-সংক্ষেপ অনুযায়ী রচিত । ”
২। সকল প্রকার পীড়িতের প্রতি হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের কর্তব্য।
১। একজন হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক সব সময় নিশ্চিতভাবে তাঁর কার্যকলাপের সর্বোচ্চ মান রক্ষা করবেন।
২। একজন হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক কখনও নিজে শুধুমাত্র আয়ের উদ্দেশ্য দ্বারা প্রভাবিত হতে পারবেন না
৩। একজন হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের অবশ্যই উদ্দেশ্য থাকবে রোগীকে সামগ্রিকভাবে চিকিৎসা করার এবং তাঁর চিকিৎসার ধারা নিশ্চয়ই ডাক্তার স্যামুয়েল হানেমান রচিত ‘ অর্গানন অব মেডিসিন ’ নামক গ্রন্থের উপর প্রতিষ্ঠিত হবে।
৪। একজন হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক সর্বদা রোগীর স্বাস্থ্যকে পুনরুদ্ধার করা ও মানুষের জীবন রক্ষা করার গুরুত্বকে নিশ্চিতভাবে মনে রেখে চিকিৎসা কর্মে ব্রতী হবেন।
৫। একজন হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের নিকট তাঁর রোগী পূর্ণ আনুগত্যের এবং তাঁর পেশাগত জ্ঞান ও অভিজ্ঞতার দাবী রাখে। যখনই কোন চিকিৎসা বা পরীক্ষা তাঁর সাধ্যের বাইরে হবে তখন তিনি অপর এমন একজন চিকিৎসককে আহ্বান করবেন যার প্রয়োজনীয় যোগ্যতা আছে, অথবা তিনি সঠিক ব্যবস্থা গ্রহণ বা চিকিৎসা গ্রহণের জন্য রোগীকে উপদেশ দেবেন।
৬। চিকিৎসক হিসাবে তাঁর উপর যে বিশ্বাস ন্যাস্ত করা হয়েছে সে পরিপ্রেক্ষিতে একজন হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক রোগীর রোগ সম্বন্ধীয় যাবতীয় গোপন তথ্য যা তাঁকে বলা হয়েছে বা তিনি নিজে জানতে পেরেছেন সে সবের কঠোর গোপনীয়তা রক্ষা করতে রোগীর নিকট দায়বদ্ধ থাকবেন।
৭। একজন হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক জরুরি ক্ষেত্রে কোন রোগীকে নিশ্চয়ই প্রয়োজনীয় চিকিৎসা প্রদান করবেন, যদি না তিনি আশ্বস্ত হন যে তা অন্য কারও দ্বারা সম্ভব এবং তিনি তা নিশ্চয়ই দেবেন।
৮। একজন হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক নিশ্চয়ই এমন শক্তিকৃত ঔষধ ক্ষুদ্রতম মাত্রায় প্রয়োগ করবেন যা সূক্ষ্ম মানবদেহে পরীক্ষিত হয়েছে অথবা এই পেশার সাথে জড়িত উপযুক্ত বা যোগ্য ব্যক্তির দ্বারা চিকিৎসা শাস্ত্রানুসারে অনুমোদিত।
৯। একজন হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক ১৯৮৩ ইং সালের বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক প্র্যাকটিসনার্স অর্ডিন্যান্স নং ৪১ নিশ্চয়ই অনুসরণ করবেন এবং ভবিষ্যতে সরকার কর্তৃক গৃহিত হোমিওপ্যাথিক মূলনীতি ভিত্তিক ব্যবস্থাদি অবশ্যই পালন করবেন।
৩। হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকদের পদবী বা উপাধি ব্যবহার ও প্রচার নীতি।
১। একজন হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক তাঁর চিকিৎসা কর্মস্থলে বা চেম্বারের দরজায় বা দেয়ালে একটি নামফলক ব্যবহার করতে পারবেন। সে নামফলকে তিনি তাঁর শিক্ষাগত যোগ্যতা অথবা ডিগ্রী বা ডিপ্লোমা যা তাঁকে এমন কোন কর্তৃপক্ষ প্রদান করেছে, যাকে ঐ সকল ডিগ্রী, ডিপ্লোমা বা সার্টিফিকেট প্রদানের জন্য সরকার উপযুক্ত বলে স্বীকার করেছেন বা ক্ষমতা দিয়েছেন, তা উল্লেখ করতে পারবেন।
২। কোন হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক তাঁর নামফলক, প্যাড বা রোগীলিপিতে নিজেকে কোন বিশেষজ্ঞ বলে বা কোন রকম চিকিৎসায় পারদর্শী বলে প্রকাশ করতে পারবেন না।
৪। হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের জন্য নীতি বহির্ভূত কার্যকলাপ।
১। নিজের গুণ বা পারদর্শিতা সম্পর্কে কোন প্রকার প্রচার বা বিজ্ঞপ্তি করা।
২। রোগীর সাথে কোন প্রকার চুক্তিতে আবদ্ধ হওয়া অথবা গ্যারান্টি দিয়ে কোন প্রকার চিকিৎসা করা।
৩। হোমিওপ্যাথিক মূলনীতি বিরধিজে কোন প্রকার টনিক, মলম, প্যাটেন্ট বা অন্য কোন প্রকার ঔষধ প্রস্তুত বা ব্যবহার করা।
৪। একজন হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের নিজ পেশার স্বাধীনতা থাকে না এমন কোন চিকিৎসা ব্যবস্থার সাথে বা প্রোগ্রামের সাথে জড়িত থাকা।
৫। রোগীকে চিকিৎসা করার জন্য উপযুক্ত পেশাগত ফি ব্যতীত অন্য কোন প্রকার পুরুস্কার বা অর্থ গ্রহণ।
৬। রোগীর মানসিক এবং শারীরিক প্রতিরোধ ক্ষমতাকে দুর্বল করে বা নষ্ট করে এমন কোন ঔষধ প্রয়োগ করা বা ব্যবস্থা গ্রহণ করা, যদি তা চিকিৎসা বিজ্ঞানের কঠোর বিবেচনায় চিকিৎসাগত বা রোগ প্রতিরোধগত নির্দেশ অনুযায়ী রোগীর স্বার্থে তাঁর উপর প্রয়োগ করা না হয়ে থাকে।
৭। হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পদ্ধতির ক্ষেত্রে যেসকল আবিস্কার স্বীকৃত হয়নি এবং সুস্থ মানবদেহে পরীক্ষিত হয়নি সে সকল গবেষণালব্ধ ফল প্রকাশ করা।
৮। আইন সঙ্গত ভাবে প্রমান করতে পারা যাবে না, চিকিৎসা ক্ষেত্রে এমন কোন কাজ করা। ”
৫। হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকদের একের প্রতি অপরের কর্তব্য।
১। একজন হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক তাঁর সতীর্থ এবং সহকর্মীদের সাথে এমন সব আচরণ করবেন যা তিনি তাদের নিকট হতে আশা করেন।
২। একজন হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের কোন অবস্থাতেই অপর একজন হোমিওপ্যাথিক বা অন্য কোন মতাবলম্বী চিকিৎসকের সম্পর্কে দুর্নাম বা কুৎসা রটনা করতে বা কটূক্তি করতে পারবেন না।
৩। একজন হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক এই পেশায় রত এবং সকল মতাবলম্বী চিকিৎসকদেরকে সম্মান প্রদর্শন করবেন।
৪। কোন হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক অন্য কোন চিকিৎসকের নিকট হতে কোন অবস্থাতেই প্রলুব্ধ করে বা অন্য কোন উপায়ে রোগী সরিয়ে আনতে পারবেন না।
৫। একজন হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসককে যদি জরুরি ক্ষেত্রে অন্য একজন চিকিৎসকের চিকিৎসাধীন রোগীকে দেখার জন্য আহ্বান করা হয় তিনি পূর্ণ সততার সাথে সে রোগীকে দেখবেন এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন। তিনি রোগীকে বা রোগীর আত্মীয়-সজনদের নিকট সকল অবস্থাতেই পূর্বতন ডাক্তারের কোন প্রকার ভুল চিকিৎসার খবর, তা যদি হয়েও থাকে, গোপন রাখবেন। ”
৬। কোন হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক চিকিৎসা পেশায় নিয়োজিত হওয়ার প্রাক্কালে অবশ্যই নিম্নলিখিত শপথ বাক্য পাঠ করবেন।

বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক বোর্ডের ঘোষণাপত্র।
১। আমি মনেপ্রাণে শপথ করছি যে আমি রোগার্ত মানুষের সেবায় আমার জীবন উৎসর্গ করব।
২। আমি আমার শিক্ষকদের প্রতি সব সময় যোগ্য সম্মান ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করব।
৩। আমি সততা ও মর্যাদার সাথে আমার পেশায় নিয়োজিত থাকব।
৪। আমার নিকট আমার রোগীর স্বাস্থ্যই হবে সর্বপ্রধান বিবেচ্য বিষয়।
৫। আমার উপর অর্পিত গোপনীয়তা আমি অবশ্যই রক্ষা করব।
৬। আমি আমার ক্ষমতার সর্বদিক দিয়ে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা বৃত্তির সম্মান ও মহান ঐতিহ্য রক্ষা করব।
৭। আমার সতীর্থদের সাথে আমি অবশ্যই সৌভ্রাতৃত্ব রক্ষা করব।
৮। আমার এবং আমার রোগীদের মধ্যে বাধার সৃষ্টি করতে পারে এমন কোন ধর্মীয়, জাতীয়, গোষ্ঠীয়, দলগত বা রাজনৈতিক চিন্তা বা বিবেচনাকে আমি কখনও প্রশ্রয় দেব না।
৯। গর্ভ সঞ্চারের মুহূর্ত থেকে মানব জীবনের প্রতি আমি যথাসাধ্য সম্মান প্রদর্শন করব। এমনকি ভীতি প্রদর্শনেও আমি আমার চিকিৎসাজ্ঞান মানবিকতা পরিপন্থী কোন কাজে ব্যবহার করব না ।
১০। অর্গানন অব মেডিসিন, গ্রন্থের নীতি অনুসারে পরীক্ষিত, শক্তিকৃত একটি মাত্র ঔষধ একবারে সূক্ষ্ম মাত্রায় প্রয়োগ করব।

আমি সজ্ঞানে, সরলমনে, সস্রদ্ধচিত্তে এবং বিনা প্ররোচনায় উল্লেখিত শপথনামা পাঠ করলাম।